Welcome to the Tips and Tricks Idea Official Public Blogger site.
Know yourself and let others know. We are working on this promise. Trying to teach you something.
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার আসল উপায় আছে কি? এখন আপনার বন্ধুর দাবিকৃত হ্যাকিং পদ্ধতি হলো সে এমন একটি apps ব্যবহার করছে যেটা কিনা brute-force attack বা dictionary attack এর মাধ্যমে অনবরত ৮ ডিজিটের নম্বার কম্বিনেশনের মাধ্যমে একের পর একটি কী জেনারেট করে চেষ্টা করে কানেক্ট হওয়ার। এই পদ্ধতিতে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড বের করতে বছরের পর বছরও লেগে যেতে পারে, তবে ওয়াইফাই সিকিউরিটি কিছু নিয়ম ফলো করে হ্যাক করা সম্ভব এবং এগুলি কালি লিনাক্স এর এই টুলসগুলো ব্যবহার করে করতে পারবেন, ✔ Aircrack-ng ✔Reaver ✔Wireshark ✔Fern Wifi Cracker ✔Crunch উপরের এগুলো ব্যবহার করে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করা সম্ভব তবে এজন্য আপনাকে হ্যাকিং শিখতে হবে কোর্স করে। সুতরাং আপনি সিরিয়াস ভাবে রাউটার হ্যাক করতে চাইলে হ্যাকিং শিখুন নয়তো নরমাল ভাবে হ্যাক করতে চাইলে সহজ ভাবে মোবাইল সফটওয়্যারের মাধ্যমে চেষ্টা করুন। ° নরমাল ভাবে রাউটারের WPS অন করা থাকলে সেই রাউটারে আট ডিজিটের একটা Pin থাকে। মূলত রুটেট ফোনে কিছু অ্যাপস বা সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই Pin জেনারেট এর মাধ্যমে রাউটার অ্যাটাক করে সফল হলে পাসওয়ার্ড বের হয়। প...
যারা এন্ড্রয়েড ডিভাইস ইউজ করেন তাদের প্রায় সবারই Root শব্দটার সাথে পরিচয় আছে। কিন্তু বেশিরভাগ লোকেই এ সম্বন্ধে ভালোভাবে বুঝেনা। তাই রুট করতে গিয়ে এবং রুট করার পর অনেক ভুলভাল কাজ করে। যার ফলে ডিভাইস ব্রিক হয় এবং ফলশ্রুতিতে বলা হয় যে, রুট করলে ফোনের ক্ষতি হয়। অনলাইনে ছেড়া ছেড়া লাখ লাখ পোস্ট পাবেন রুট নিয়ে। কিন্তু সঠিক মতামত, পদ্ধতি ও পরামর্শ নিয়ে কমপ্লিট কোনো পোস্ট নেই। এই লাইনে নতুন হলে বা এক্সপার্ট না হলে এই আর্টিকেল আপনার জন্য অবশ্যপাঠ্য। তাই আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। প্রথমেই বলি– রুট কী? আপনি যখন ডিকশনারিতে Root লিখে সার্চ দিবেন, তখন এর অর্থ পাবেন গাছের শেকড় বা মূল। কিন্তু লিনাক্সের (এন্ড্রয়েড হলো লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম) জগতে এর ব্যাখ্যা কিছুটা ভিন্ন। এখানে রুট অর্থ বুঝায় Administrator বা প্রশাসকের ক্ষমতা। অর্থাৎ, রুট হলো এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডিভাইসের মালিক ঐ ডিভাইসের সম্পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহারের অনুমতি পায়। রুট কেনো? Root শব্দের অর্থের (মূল) সাথে এর কাজের ও মিল রয়েছে। সাধারণত আমরা যখন এন্ড্রয়েড ডিভাইস ইউজ করি, তখন এর বাইরের ফাইলগুলো দেখতে পাই। ...
এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য প্রথমে আমাদের বৈদ্যুতিক ফ্যানের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে কিছুটা জেনে নিতে হবে। সর্বাগ্রে দেখা যাক বৈদ্যুতিক ফ্যান ঘোরে কীভাবে: একটি ফ্যানে একটি বৈদ্যুতিক মোটর এবং কয়েকটি ধাতব ব্লেড (সাধারণত ৩টি), সংযুক্ত থাকে। যখন আমরা একটি ফ্যানের সুইচ অন করি, তখন ভোল্টেজের পার্থক্যের জন্য মোটরটির মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ যায় এবং তার ফলাফল হিসাবেই ফ্যানটি ঘুরতে থাকে। নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটর মোটরের ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ করে এবং মোটরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুতের পরিমাণ কমিয়ে বা বাড়িয়ে দেয়। সুতরাং, একটি ফ্যানের ভোল্টেজর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণরূপে তার রেগুলেটরের ওপর নির্ভরশীল। আর একটি ফ্যানের ভোল্টেজের পরিমাণ তার ঘূর্ণন গতির সমানুপাতী, অর্থাৎ ভোল্টেজ যতো বাড়বে, পাখার গতিও ততোটাই বাড়বে। এখন, বিভিন্ন রেগুলেটর ও তাদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাক: এই মুহূর্তে, বাজারে মোটামুটি ২ ধরনের রেগুলেটর পাওয়া যায় — ইলেকট্রিক রেগুলেটর (Electric Regulator): এই রেগুলেটরগুলিতে ফ্যানের ভোল্টেজ হ্রাস করার জন্য রোধ বসানো থাকে। যখন ফ্যানের ভোল্টেজ কমানো হয় তখন রোধটি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে আর বিদ্যুৎ সরবর...
Comments
Post a Comment