Posts

রিলে কি? (What is relay) I রিলে কেন ব্যবহার করা হয় (Why relay is used) I রিলের প্রকারভেদ (Types of relay)

Image
রিলে কি (What is relay) - রিলে একটি সুইচিং ডিভাইস। কারেন্ট যদি রিলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয় তখন রিলের মধ্যে থাকা কয়েলটি ম্যাগনেটাইজড হয় এবং অন অফ সুইচিং এর কাজ করে সার্কিটকে নিয়ন্ত্রন ও কন্ট্রোল করা যায়। এছাড়া রিলেকে প্রটেকটিভ ডিভাইসও বলা হয় কারন জরুরী মুহুর্তে এটি সার্কিট, যন্ত্রাংশ বা ডিভাইসকে বন্ধ করে পুড়ে যাওয়া বা ক্ষতি হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। রিলে কিভাবে কাজ করে (How relay works) - প্রায় সব রিলেতেই দুইটি সোর্স পিন থাকে এবং সেই সোর্স পিনে কয়েল যুক্ত থাকে। যদি এই কয়েলে ভোল্টেজ প্রদান করা হয় তখন এই কয়েলে এ ম্যাগনেট তৈরি হয়। ম্যাগনেট তৈরি হওয়ার ফলে পাশে থাকা লোহার পাতকে সেই কয়েলটি আকর্ষন করে এবং টান দেয়। এতে সুইচটি অনহয়। এবং ভোল্টেজ সরালে পাতটি আবার ছেড়ে দেয় এতে সুইচ অফ হয়। তাই এ থেকে বোঝা যায় ম্যাগনেটাইজড এর মাধ্যমে সুইচিং এর কাজ করে। উদাহরনস্বরুপ যদি ডিসি ১২ ভোল্ট দিয়ে একটি সার্কিট পরিচালনা করি এবং এই সার্কিট দিয়ে আমরা ২২০ ভোল্টের কোন ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইসকে অনঅফ করতে চাই তবে তা সম্ভব হবে না। এক্ষেত্রে আমরা ডিসি ১২ ভোল্ট দিয়ে রিলে অপারেট করে ২২০ ভোল্টের ইলেক্ট্রিক্যাল

মসফেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।।।

Image
আপনি কি কখনো কারেন্ট কন্ট্রোল করার কথা চিন্তা করেছেন? কেউ কেউ হয়তো চিন্তা করতেছেন, কারেন্ট কি কন্টোল করা যায় নাকি!! হ্যা, অবশ্যই কারেন্ট কন্ট্রোল করা যায়। আজকে আমরা এমন একটা ডিভাইস নিয়ে আলোচনা করব, যে নিজেই কারেন্ট কন্ট্রোল করতে পারে। এমনই একটি ডিভাইজের নাম হল “MOSFET”। তাহলে চলুন জেনে নেই MOSFET সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা তথ্য। MOSFET এর পূর্নরুপ হল Metal Oxide Semiconductor Field Effect Transistor। এটি এমন একটি ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস, যে নিজেই ইলেক্ট্রন প্রবাহকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এজন্য একে Active Device ও বলা হয়ে থাকে। তাহলে চলুন, ডিভাইস সম্পর্কে একটু জেনে নেই। Device কে সাধারনত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা: ১) একটিভ ডিভাইস ২) প্যাসিভ ডিভাইস ১) একটিভ ডিভাইসঃ যে সকল ডিভাইস নিজে ইলেক্ট্রন প্রবাহ তথা কারেন্ট প্রবাহকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে তারে একটিভ ডিভাইস বলে। যেমন: BJT, JFET, MOSFET ইত্যাদি। ২) প্যাসিভ ডিভাইসঃ যে ডিভাইস নিজে ইলেকট্রন প্রবাহকে তথা কারেন্ট প্রবাহকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না তাকে প্যাসিভ ডিভাইস বলে। যেমন: ডায়োড, ক্যাপাসিটর, ট্রান্সফরমার ইত্যাদি। MOSFET কে প্রধানত দু

ট্রানজিস্টর কাকে বলে | ট্রানজিস্টর কত প্রকার | ট্রানজিস্টর পরিচিতি

Image
ট্রানজিস্টর পরিচিতি: ট্রানজিস্টর হলো ইলেক্ট্রনিক্সের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার। এককথায় বলা যায় ট্রানজিস্টর ইলেক্ট্রনিক্সের চাবিকাঠি । ১৯৪৮ সালে ট্রানজিস্টর আবিস্কারের ফলে ইলেক্ট্রনিক্সের বিপ্লব ঘটে। তখন থেকে ইলেক্ট্রনিক্স এমন জগতে পর্দাপণ করে যার অগ্রগতি চলতেই আছে। যার ফলে ইলেক্ট্রনিক্সের নতুন যুগের সূচনা হয়। বর্তমানে ট্রানজিস্টর ব্যবহার করে ইলেক্ট্রনিক্সের প্রতিটা ডিভাইস এমন ভাবে তৈরী হচ্ছে যেটা সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে। ট্রানজিস্টর কি ? ইলেক্ট্রনিক্সের প্রতিটা ডিভাইস দেখতে এতছোট এবং স্মার্ট আকারে করা সম্ভব হচ্ছে তা একমাত্র ট্রানজিস্টর ব্যবহার করে। আমরা সবাই প্রতিদিন যে স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করছি যেমন- ছোট মোবাইল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ক্যামেরা, ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস, মেমোরি, আইসি, মাক্রো চিপস ইত্যাদি। আপনি জানেন কি এগুলো কিভাবে তৈরী হচ্ছে? ইলেক্ট্রনিক্সের প্রতিটা ডিভাইস একমাত্র ট্রানজিস্টর ব্যবহার করে তৈরী করা হয়। তাই আজকের বিষয় ট্রানজিস্টর,আশা করছি আজ থেকে আপনাদের ট্রানজিস্টর নিয়ে কোন কনফিউশন থাকবে না। মনোযোগের সাথে আমার সঙ্গে থাকুন। ট্রানজিস্টর কাকে বলে : ট্রানজিস্ট

সেমিকন্ডাক্টর কি? সেমিকন্ডাক্টর সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

Image
আজ আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো তা হচ্ছে সেমিকন্ডাক্টর। এটি সম্পর্কে আমরা সবাই কিছু না কিছু জানি। কারণ দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ব্যবহৃত প্রায় সকল ডিভাইসেই সেমিকন্ডাক্টর বিদ্যমান। প্রত্যাহিক জিবনে এর গুরুত্ব কতটুকু তা আমরা নিশ্চয় জানি। তাই আজ আমরা সেমিকন্ডাক্টর সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। সেমিকন্ডাক্টর বা অর্ধপরিবাহী কি? সেমিকন্ডাক্টর এমন একটি পদার্থ যা বৈদ্যুতিক ডিভাইস এবং সরঞ্জামগুলিতে কারেন্টের প্রবাহ কন্ট্রোল বা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়। সঙ্গাঃ সেমিকন্ডাক্টর বা অর্ধপরিবাহী এমন একটি পদার্থ যার পরিবাহীতা (Conductivity) পরিবাহী (Conductor) পদার্থের চেয়ে কম এবং অপরিবাহী (Insulator) পদার্থের চেয়ে বেশি। অর্থাৎ এর পরিবাহিতা বা কন্ডাক্টিভিটি পরিবাহী এবং অর্ধপরিবাহীর মাঝামাঝি।  উদাহরনঃ কার্বন, সিলিকন, জার্মেনিয়াম। সেমিকন্ডাক্টরের রোধের (Resistance) মান সাধারণত ০.৫ থেকে ৫০ ওহমের মাঝামাঝি হয়ে থাকে। সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইসসমূহ : রেজিস্টর (Resistor) ক্যাপাসিটর (Capacitor) ডায়োড (Diode) Op-Amp = অপারেশনাল এমপ্লিফায়ার (Operational amplifier) ICs = ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট

MBps এবং Mbps এর মধ্যে পার্থক্য এবং ওয়াই-ফাই এর স্পিড কম পাওয়ার কারণ

Image
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট, যেটাকে আমরা ওয়াইফাই হিসেবে চিনে থাকি। যেখানে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কোন লিমিট নেই এবং এখানে আনলিমিটেড ভাবে মোবাইল অপারেটর এর চাইতে অনেক দ্রুতগতির ইন্টারনেট স্পিড পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আমরা যদি কোন প্রত্যন্ত অঞ্চলেও থাকি সে ক্ষেত্রেও সেখানেও শহর অঞ্চলের মতো একই স্পিড পাওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে আমাদের মোবাইল অপারেটরদের কাছ থেকে নেওয়া ইন্টারনেট এর মত ভোগান্তি পোহাতে হয় না। যেখানে আমরা পাই অনেক দ্রুত গতির ইন্টারনেট। তবে আমাদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, আর সেটি হচ্ছে নির্ধারিত স্পিড না পাওয়া। আমরা যখন ওয়াইফাই নেই তখন আমাদের বলা থাকে যে, এটি 20 এমবিপিএস কিংবা 50 এমবিপিএস এর ইন্টারনেট লাইন। অর্থাৎ, আপনি যে ইন্টারনেট নিয়েছেন সেটির স্পিড 20 এমবিপিএস। এভাবে করে আপনি হয়তোবা 5mbps কিংবা 10mbps ইন্টারনেট লাইন নিয়ে থাকবেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যে, আপনি আর সেই স্পিড পান না। বন্ধুরা আজকের এই আলোচনার এর মাধ্যমে আমি আমাদেরকে এই বিষয়টিকেই বলার চেষ্টা করব যে, ৫ এমবিপিএস কিংবা ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট লাইন নেওয

Black Adam (2022) Dual Audio [Hindi & ENG] HQ HDCAM [New Super Clean Hall Print] 480p, 720p & 1080p | GDRive

Image
Shazam | Death Adam (2022)Nearly 5,000 years after he was bestowed with the almighty powers of the Egyptian gods—and imprisoned just as quickly—Black Adam is freed from his earthly tomb, ready to unleash his unique form of justice on the modern world. Download Now

Adobe Lightroom ki? লাইটরুম সম্পর্কে ধারনা এবং কিভাবে ডাউনলোড করবেন।

Image
আমরা অনেকেই Adobe Lightroom এর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত নই। আজকে আমি স্বল্প পরিসরে চেষ্টা করব আপনাদেরকে Lightroom সম্পর্কে প্রথমিক কিছু ধারনা দিতে।   শুরুতেই বলে নেই Lightroom সব থেকে বেস্ট কাজ করে RAW ফরমেটের ছবিতে। অনেক ডিজিটাল ক্যামেরা আছে যেগুলোতে আপনি RAW ফরমেটে ছবি তুলতে পারবেন। RAW ফরমেটে ছবি তুললে কামেরার সেন্সরের ডাটা গুলো কোন ধরনের কম্প্রেসন ছাড়াই অপরিবর্তিত হয়ে সেভ হয়। তাই টিউন প্রডাকশনে Raw ফরমেটের ছবি থেকে বেস্ট রেজাল্ট পাওয়া যায়। আমরা যেমন ফটোশপে ছবির মেনুপুলেশন জাতীয় কাজ গুলো করে সুবিধা পাই, Lightroom হল এডবির ই আর একটি আপ্লিকেশন যেটি দিয়ে আমরা ছবির আলো জাতীয় অংশগুলো যেমন, Exposure, White Balance, Color correction, Color Grading, Highlight, Shadow, Hue, Saturation, ইতাদি পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারব।'   এই কাজগুলো আমরা ফটোশপেও করতে পারব, কিন্ত লাইটরুমে এই ধরনের কাজ গুলোকে আরো সহজ করে দিয়েছে। নিচের ভিডিওতে লাইটরুমে আপনি কাজ করা কিভাবে শুরু করতে পারেন সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হল। ভিডিওটি অনুসরণ করলে আপনি আপনার নিজের ছবিগুলোর আডজাস্মেন্ট নিজেই করে নিতে পা