Posts

Showing posts from September, 2015

মুসলমানের বিয়েতে যেসব বিষয় ইসলাম সমর্থন করে না।

ইমাম রাগিব বলেন, বিয়েকে দুর্গ বলা হয়েছেকেননা (বিয়ে) স্বামী-স্ত্রী উভয়কে সব ধরনের লজ্জাজনক কাজ থেকে দুর্গবাসীদের মতই বাঁচিয়ে রাখে(মুফরাদাত) তবে এই পবিত্র কর্ম পালন করতে গিয়ে মাঝে মাঝে কিছু কু-প্রথা মানা হয়, যা কিনা অনুচিতআসুন নবীগণের (আলাহিসসালাতু আসসালাম) এই সুন্নাতকে সুন্নাত তরীকায় পালন করি বিবাহে প্রচলিত কু-প্রথা: ১. চন্দ্র বর্ষের কোন মাসে বা কোন দিনে অথবা বর/কনের জন্ম তারিখে বা তাদের পূর্ব পুরুষের মৃত্যুর তারিখে বিয়ে-শাদী হওয়া অথবা যেকোনো শুভ সৎ কাজ করার জন্য ইসলামী শারী’য়াতে বা ইসলামী দিন তারিখের কোন বিধি নিষেধ নেয়বরং উপরিউক্ত কাজগুলো বিশেষ কোন মাসে বা যে কোন দিনে করা যাবে না মনে করাই গুনাহ ২. বিয়ে উৎসবে অথবা অন্য যেকোনো উৎসবে পটকা-আতশবাজি ফুটান, অতিরিক্ত আলোকসজ্জা করা, রংবাজী করা বা রঙ দেয়ার ছড়াছড়ি ইসলামের দৃষ্টিতে অবৈধ ও অপচয় আল্লাহু-তা’য়ালা বলেনঃ “নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাইআর শয়তান হচ্ছে তার প্রভুর প্রতি বড় অকৃতজ্ঞ” (বানী ইসরাঈল-২৭) ৩. বাঁশের কুলায় চন্দন, মেহদি, হলুদ, কিছু ধান-দুর্বা ঘাস কিছু কলা, সিঁদুর ও মাটির চাটি নেয়া হয়মাটির চাটিতে তেল নিয়ে আগুন জ

ডঃ জাকির নায়েক সম্পর্কে নাজানা কথা

বর্তমান সময়ের ইসলাম বিষয়ের জন্যপ্রিয় লেকচারার জাকির আব্দুল করিম নায়েক একজন ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও লেখক যিনি ইসলাম ও তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে কাজ করেনপেশাগত জীবনে তিনি একজন ডাক্তারমহারাষ্ট্র থেকে শল্যচিকিৎসায় ডিগ্রি অর্জন করলেও ১৯৯১ সাল থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচারে মনোনিবেশ করেছেন বিংশ শতাব্দীর শেষ দশকে তিনি তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে পণ্ডিত এবং অপরিমেয় স্মৃতিশক্তিধর বক্তা হিসাবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেনজাকির নায়েক ইসলামি রিসার্চ ফাউন্ডেশন নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস টিভি পরিচালনা করে থাকে তিনি বক্তৃতার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কোরআন ও হাদীসের আলোকে সঠিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেনবিভিন্ন ধর্মের তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে ইসলামের অধিকতর গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করা তাঁর অন্যতম কৌশল মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় হলেও জাকির নায়েক তাঁর কোন কোন বক্তব্য ও মতের জন্য সমালোচিত হয়েছেনএর মধ্যে অন্যতম যেমন তিনি বলেছেন, বিন লাদেন যদি যুক্তরাষ্ট্রের মত সন্ত্রাসী রাষ্ট্রকে সন্ত্রাসের মাধ্যমে হুমকির সম্মুখীন করে তাহলে তিনি বিন লাদেনের পক্ষে’ইসলামের শত্রু বা যুক্তরাষ্ট্রকে কো

কুরবানি ও এসময়ে করনীয় _ ইসলামী পোষ্ট :-1

কোরবানির দিন ও কোরবানির দিনের ফজিলত (১) এ দিনের একটি নাম হল ইয়াওমুল হজ্জিল আকবর বা শ্রেষ্ঠ হজের দিনযে দিনে হাজীগণ তাদের পশু জবেহ করে হজকে পূর্ণ করেনহাদিসে এসেছে : ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ স. কোরবানির দিন জিজ্ঞেস করলেন এটা কোন দিন? সাহাবাগণ উত্তর দিলেন এটা ইয়াওমুন্নাহার বা কোরবানির দিনরাসূলে কারীম স. বললেন : এটা হল ইয়াওমুল হজ্জিল আকবর বা শ্রেষ্ঠ হজের দিন[১] (২)কোরবানির দিনটি হল বছরের শ্রেষ্ঠ দিনআব্দুল্লাহ ইবনে কুর্ত রা. থেকে বর্ণিত যে, রাসূলে কারীম স. বলেছেন :আল্লাহর নিকট দিবস সমূহের মাঝে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দিন হল কোরবানির দিন,তারপর পরবর্তী তিনদিন[২] কোরবানির দিনের করণীয় ঈদের সালাত আদায় করা, এর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার, পরিচ্ছন্নতা অর্জন, সুন্দর পোশাক পরিধান করা তাকবীর পাঠ করা কোরবানির পশু জবেহ করা ও তার গোশত আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী, বন্ধু-বান্ধব ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করা এ সকল কাজের মাধ্যমে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য অর্জন ও সন্তুষ্টি অন্বেষণের চেষ্টা করা এ দিনটাকে শুধু খেলা-ধুলা, বিনোদন ও পাপাচারের দিনে পরিণত করা কোন ভাবেই ঠিক নয় (৩)কোরবানির দিনটি হল ঈদুল ফিতরের দিন

কুরবানি ও এসময়ে করনীয় _ ইসলামী পোষ্ট :-2

৩ এ কাজগুলো এমন,যে ব্যক্তি তা করল সে ইসলামের গণ্ডি থেকে বের হয়ে কুফরির সীমানায় প্রবেশ করল এ হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম নবভী রহ. বলেন : আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে পশু জবেহ করার অর্থ এমন, যেমন কোন ব্যক্তি প্রতিমার নামে জবেহ করল অথবা কোন নবীর নামে জবেহ করল বা কাবার নামে জবেহ করলএ ধরনের যত জবেহ হবে সব না-জায়েজ ও তা খাওয়া হারামজবেহকারী মুসলিম হোক বা অমুসলিম যা আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে জবেহ করা হয় তা হারাম ঘোষণা করা হয়েছে: ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত জন্তু, রক্ত, শুকর মাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে জবেহকৃত পশু আর শ্বাস রোধে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু ; তবে যা তোমরা জবেহ করতে পেরেছ তা ব্যতীত, আর যা মূর্তি পূজার বেদীর উপর বলি দেয়া হয় তা এবং জুয়ার তীর দ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব হল পাপ-কার্য…[৯] ইবনে কাসীর রহ. বলেছেন যা কিছু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে জবেহ করা হয় তা যে হারাম এ ব্যাপারে মুসলিমদের ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত ৪ যে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে পশু জবেহ করে সে জাহান্নামে যাবে সালমান রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন : এক ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে একটি মাছির

কুরবানি ও এসময়ে করনীয় _ ইসলামী পোষ্ট :-4

১০ কোরবানির ওয়াক্ত বা সময় কোরবানি নির্দিষ্ট সময়ের সাথে সম্পর্কিত একটি এবাদতএ সময়ের পূর্বে যেমন কোরবানি আদায় হবে না তেমনি পরে করলেও আদায় হবে নাঅবশ্য কাজা হিসেবে আদায় করলে অন্য কথা যারা ঈদের সালাত আদায় করবেন তাদের জন্য কোরবানির সময় শুরু হবে ঈদের সালাত আদায় করার পর থেকেযদি ঈদের সালাত আদায়ের পূর্বে কোরবানির পশু জবেহ করা হয় তাহলে কোরবানি আদায় হবে নাযেমন হাদিসে এসেছে— আল-বারা ইবনে আযেব রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন : আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ স. খুতবাতে বলেছেন : এ দিনটি আমরা শুরু করব সালাত দিয়েঅত:পর সালাত থেকে ফিরে আমরা কোরবানি করবযে এমন আমল করবে সে আমাদের আদর্শ সঠিকভাবে অনুসরণ করলআর যে এর পূর্বে জবেহ করল সে তার পরিবারবর্গের জন্য গোশতের ব্যবস্থা করলকোরবানির কিছু আদায় হল না[২৬] সালাত শেষ হওয়ার সাথে সাথে কোরবানি পশু জবেহ না করে সালাতের খুতবা দুটি শেষ হওয়ার পর জবেহ করা ভালকেননা রাসূলুল্লাহ স. এ রকম করেছেনহাদিসে এসেছে— সাহাবি জুনদাব ইবনে সুফিয়ান আল-বাজালী রা. বলেছেন : নবী কারীম স. কোরবানির দিন সালাত আদায় করলেন অত:পর খুতবা দিলেন তারপর পশু জবেহ করলেন[২৭] জুনদাব ইবনে সুফিয়ান বলেন, আমি কোরবানির দিন নবী কা

কুরবানি ও এসময়ে করনীয় _ ইসলামী পোষ্ট :-5

অংশীদারি ভিত্তিতে কোরবানি করার দুটি পদ্ধতি হতে পারে: (এক)সওয়াবের ক্ষেত্রে অংশীদার হওয়া।যেমন কয়েক জন মুসলিম মিলে একটি বকরি ক্রয় করল।অত:পর একজনকে ঐ বকরির মালিক বানিয়ে দিল।বকরির মালিক বকরিটি কোরবানি করল।যে কজন মিলে বকরি খরিদ করেছিল সকলে সওয়াবের অংশীদার হল (দুই)মালিকানার অংশীদারির ভিত্তিতে কোরবানিদু জন বা ততোধিক ব্যক্তি একটি বকরি কিনে সকলেই মালিকানার অংশীদার হিসেবে কোরবানি করলএ অবস্থায় কোরবানি শুদ্ধ হবে নাঅবশ্য উট, গরু ও মহিষের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি জায়েজ আছে মনে রাখতে হবে কোরবানি হল একটি এবাদত ও আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য লাভের উপায়তাই তা আদায় করতে হবে সময়, সংখ্যা ও পদ্ধতিগত দিক দিয়ে শরিয়ত অনুমোদিত নিয়মাবলি অনুসরণ করেকোরবানির উদ্দেশ্য শুধু গোশত খাওয়া নয়, শুধু মানুষের উপকার করা নয় বা শুধু সদকা (দান) নয়কোরবানির উদ্দেশ্য হল আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের একটি মহান নিদর্শন তার রাসূলের নির্দেশিত পদ্ধতিতে আদায় করা তাই, আমরা দেখলাম কীভাবে রাসূলুল্লাহ সা. গোশতের বকরি ও কোরবানির বকরির মাঝে পার্থক্য নির্দেশ করলেনতিনি বললেন যা সালাতের পূর্বে জবেহ হল তা বকরির গোশত আর যা সালাতের পরে জবেহ হল তা কোরবানির গোশত

কুরবানি ও এসময়ে করনীয় _ ইসলামী পোষ্ট :-6

কোরবানির গোশত কারা খেতে পারবেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :— ‘অত:পর তোমরা উহা হতে আহার কর এবং দু:স্থ, অভাবগ্রস্থকে আহার করাও’[৪৬] রাসূলুল্লাহ স. কোরবানির গোশত সম্পর্কে বলেছেন :— ‘তোমরা নিজেরা খাও ও অন্যকে আহার করাও এবং সংরক্ষণ কর’ [৪৭] ‘আহার করাও’ বাক্য দ্বারা অভাবগ্রস্থকে দান করা ও ধনীদের উপহার হিসেবে দেয়াকে বুঝায়কতটুকু নিজেরা খাবে, কতটুকু দান করবে আর কতটুকু উপহার হিসেবে প্রদান করবে এর পরিমাণ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত ও হাদিসে কিছু বলা হয়নিতাই উলামায়ে কেরাম বলেছেন : কোরবানির গোশত তিন ভাগ করে একভাগ নিজেরা খাওয়া, এক ভাগ দরিদ্রদের দান করা ও এক ভাগ উপহার হিসেবে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের দান করা মোস্তাহাব কোরবানির গোশত যতদিন ইচ্ছা ততদিন সংরক্ষণ করে খাওয়া যাবে‘কোরবানির গোশত তিন দিনের বেশি সংরক্ষণ করা যাবে না’—বলে যে হাদিস রয়েছে তার হুকুম রহিত হয়ে গেছেতাই যতদিন ইচ্ছা ততদিন সংরক্ষণ করে রাখা যায় তবে ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহ. এ বিষয়ে একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেনতিনি বলেছেন : সংরক্ষণ নিষেধ হওয়ার কারণ হল দুর্ভিক্ষদুর্ভিক্ষের সময় তিন দিনের বেশি কোরবানির গোশত সংরক্ষণ করা জায়েজ হবে নাতখন ‘স

একটি অন্যরকম ভালোবাসা। পার্ট:-1

‪#‎ পার্ট ‬- ১ তিতলীর সাথে আমার সম্পর্কের গল্পটা মাত্র সাড়ে নয় মাসের গল্প ??? হ্যাঁ গল্পই বলা যায় , তবে ছোটগল্পছোটগল্পের মতো করে তিতলী এসেছিলো আমার জীবনে , আবার সেভাবেই চলে গেলো হঠাত !!! শুরু থেকেই শুরু করি , ভার্সিটিতে ওঠার প্রায় এক বছর পার হয়ে যাবার পরেও একটা টিউশন বা পার্ট টাইম জব যোগাড় করতে পারছিলাম না কম চেস্টা করি নি , কিন্তু আর সবার মতই কপাল খারাপ শেষমেশ জাহিদ ই একটা টিউশন যোগাড় করে দিলো নিকুঞ্জ তে ক্লাস ওয়ানের একটা বাচ্চা মেয়েকে পড়াতে হবে , তাও আবার ইংলিশ মিডিয়াম এর এর আগে যা একটু অভিজ্ঞতা ছিলো সেটা ছিলো বাংলা মিডিয়াম যাই হোক সাহস করেই টিউশন টা নিয়ে নিলাম উত্তরা থেকে নিকুঞ্জ গিয়ে পড়াতে হবে সপ্তাহে ৪ দিন, তাও দুই ঘন্টা করে সাত হাজার টাকা দিবে শুনে আর না করতে পারি নি রাজি হয়েই গেলাম অবশেষে যাইহোক , প্রথম দিন গিয়ে দেখা পেলাম আমার ছাত্রীর ফোকলা দাঁতের একটা মেয়ে , চকলেট খেতে খেতে দাঁতের প্রায় ১৩ টা বাজায় ফেলসে ! নাম জিজ্ঞেস করলাম ( সাত হাজার টাকার ঠেলায় ,ফোনে নাম টা জিজ্ঞেস করতেই ভুলে গিয়েছিলাম ওর আম্মু কে , এটা ভেবেই লজ্জা লাগছিলো আমি এমন ক্যান , ধুর ) ফোকলা দাত নিয়েই জবাব দিলো

একটি অন্যরকম ভালোবাসা। পার্ট:-2

#পার্ট -২ তিতলীকে পড়াচ্ছি প্রায় এক মাস হয়ে গেলো বুদ্ধিমান একটা মেয়ে , অল্প একটু বললেই বুঝে ফেলে সমস্যা খালি একটাই , খুব বেশী কথা বলে মেয়েটা আমি নিজে একটু চুপচাপ স্বভাবের তাই বেশী কথা বলা মানুষদের একটু কমই পছন্দ করি কিন্তু তাও কেনো যেনো মেয়েটার উপর একটা মায়া জন্মে গেছে এই এক মাস এ আমার নিজের কোনো আপন বোন নেইদুই ভাই এর মাঝে আমিই বড় তাও আবার ছোট ভাইয়ের সাথে প্রায় ১২ বছরের গ্যাপ একটা বোনের অভাব সবসময়ই অনুভব করিএ জন্যই বোধহয় তিতলীর উপর মায়া নামক বস্তুটার জন্ম হয়েছে আমাকে ও ইউনিক আর ইনোভেটিভ ভাবেই জ্বালাত বলা যায়একদিন পড়াচ্ছিলাম "I go to school by school bus" সাথে সাথেই সে ক্ষেপে উঠলো না সার-ভাইয়া , আমি একদমই স্কুল বাসে যাইনা , আমি আমাদের গাড়িতে করেই যাই যতোই বোঝানোর চেস্টা করলাম তাকে , ততই চেস্টা বিফলে গেলো মাঝে মাঝে অদ্ভুত সব প্রশ্ন করতো তিতলীএকদিন জিজ্ঞেস করলো"আচ্ছা সার-ভাইয়া , আমি এতো কথা বলি কেনো বলোতো ??? " চুপচাপ শুনে যেতাম ওর কথাগুলোউত্তর দিতাম নাখালি মাথা নাড়াতামআমার মাথা নাড়ানো দেখে ও কি বুঝতো কে জানে প্রথম মাসে বেতন টা নিতে গিয়েই সবচেয়ে বড় ধাক্কা টা খেলাম

একটি অন্যরকম ভালোবাসা।পার্ট:-3

#পার্ট ৩ সেমিস্টার ব্রেক চলছিলো ,তাই কুমিল্লা এসে পরেছি আসার আগে আন্টি বলছিলো তিতলীকে আবার চেকআপ করাবে কোনো নতুন খবর পেলে আমাকে জানাতে বলেছিলাম ,তিতলীকে অনেকগুলো কমিক্স আর কিটক্যাট দিয়ে এসেছিলাম বলেছিলাম হোমওয়ার্ক গুলো সেরে রাখতে ফোকলা দাতে হেসে জবাব দিয়েছিলো "একটাও করবো না, তোমার জন্য রেখে দিবো ভাইয়া" পাগলীটার মুখে এই কথা শুনে হেসেছিলাম অনেকক্ষণ দুপুরবেলা ঘুমোচ্ছিলাম , এর মাঝেই আন্টির কল এলোকলটা রিসিভ করতে গিয়ে বুকের ভেতর কোথায় যেনো খচ করে একটা কাঁটা বিধলো রিসিভ করার পর আন্টির কথা শুনে আমার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে গেলোতিতলী নাকি আই-সি-ইউ তে আছে কাল রাতে হঠাত করেই নাকি ওর কিছু ভালো লাগছিলো না, তাই মায়ের কাছে ঘুমোতে গিয়েছিলোএর মাঝেই হঠাত করে অজ্ঞান , আর তখনি সাথে সাথে হসপিটালে নেয়া হয় কোনোমতে কান্না থামিয়ে, আম্মুকে বুঝিয়ে রাত ৮টার মাঝেই চলে এলাম তিতলী কে দেখতেআই-সি-ইউ এর দরজার বাইরের কাচ দিয়ে দেখছিলাম আমার ছোটো ঘুমন্ত পরীটাকে তিতার জ্ঞান নেইডাক্তার ও কিছু ঠিকভাবে বলছে না তিতার আর জ্ঞান ফেরেনিরাত প্রায় আড়াইটায় চলে গেলো তিতা আমাদের ছেড়েকাঁদতে পারছিলাম না কেনো যেনোঅধিক শোকে

ঘুম-বিজ্ঞান তত্ত্ব এবং ফজরের নামাজ।

ঘুম বিজ্ঞানে একটি তত্ত্ব আছে যাতে বলা হয়েছে, প্রত্যেক মানুষ তার ঘুমের একটি পূর্ণ চক্র সম্পন্ন করে দেড় ঘন্টায়।কাজেই আপনি যদি দেড় (১.৫ ঘন্টা) এর গুণীতকে (যেমনঃ ১.৫ ঘন্টা, ৩ ঘন্টা কিংবা ৪.৫ ঘন্টা ইত্যাদি) জেগে উঠতে পারেন, তবে আপনি থাকবেন সতেজ ও পুনরিজ্জ্বীবিততা নাহলে আপনার মাঝে আলসেমি থেকে যাবে।তাই ফজরের সালাত যদি ভোর পাঁচটায় হয়, আর আপনি বারোটা বাজে ঘুমান, তবে অবশ্যই আপনার এলার্ম সাড়ে চারটায় দিন আমরা যারা নিয়মিত সালাত আদায় করার চেষ্টা করি, আমাদের সবগুলো সালাত ঠিক থাকলেও ‘ফজরের সালাত’ নিয়ে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হয়।অনেকেই অনেক চেষ্টা করেও পারি না ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে।কীভাবে করা যায় এ সমস্যার সমাধান? আমি শুধু দু’ একদিনের কথা বলছি না, বলছি প্রতিদিনকার কথা।আসুন জেনে নেই এ ব্যাপারে কিছু কার্যকরী কৌশল। আমরা যখন প্রতিদিন সূরা আল-ফাতিহা তিলাওয়াত করি, দিনে কমপক্ষে ১৭ বার, আমরা এই আয়াতটিও তিলাওয়াত করিঃ “আমরা একমাত্র তোমারি ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারি সাহায্য প্রার্থনা করি” [সূরা আল-ফাতিহাঃ ০৫] আমরা কি সত্যিই আল্লাহর ইবাদত করতে চাই? “অবশ্যই!” তাহলে আল্লাহর সাহায্যও চাই? আবার ফজরে

ইন্টারনেটের ক্রমবিকাশ।

‘ডারপা‘ নামে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের একটি গবেষণা প্রকল্প থেকে ইন্টারনেটের সূচনা হয়।সময়টা ছিল ১৯৬৯ সালের ১৪ জানুয়ারি।ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় লস এঞ্জেলস এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মধ্যে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়।তখন এর নাম ছিল আরপানেট।এ নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক রূপ পায় ১৯৭৩ সালের ২৫ শে জুলাই।লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আরপানেট যুক্ত হয়।এ বছরই আরপানেটের রবার্ট কান আর ভিনটন সার্ফ প্রথমবারের মতো ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রটোকল এবং ইন্টারনেট প্রটোকল তৈরি করেন।এটি পরিচিতি পায় টিসিপিআইপি হিসেবে। টিসিপিআইপি’র প্রথম পরীক্ষা চালানো হয় স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের মধ্যে ১৯৭৫ সালে।পরের দু’টি বছরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং নরওয়ের তিনটি নেটওয়ার্কের মধ্যে আরও পরীক্ষা চালানো হয়। ১৯৮০ সাল নাগাদ ইন্টারনেটের সার্বজনীন ভাষায় পরিণত হয় টিসিপিআইপি। তবে ১৯৮১ সালে এসে আইবিএম এবং আরও কিছু কোম্পানী কয়েকটি নেটওয়ার্ক চালু করে।এগুলোর মধ্যে ছিল বিটনেট।৪৯ টি দেশের এক হাজারেরও বেশি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছিল এসব নেটওয়ার্কে।পরের কয়েকটি বছরে যুক্তরাষ্ট্

সাপের সাথে সেলফি তুলে বিপাকে তরুণ!

বর্তমান সময়ে সেলফি একটি জনপ্রিয় ইস্যু।মানুষ যেখানে যাচ্ছে, যার সাথে মন চাচ্ছে সেলফি তুলছে।এক্ষেত্রে প্রিয় মানুষ, কবি, সাহিত্যিক, অভিনেতা-অভিনেত্রী, গায়ক-গাইকা থেকে শুরু করে পশু-পাখি কোন কিছুই বাদ যাচ্ছে না। অনেকে আবার সুউচ্চ ভবনের মাথায় উঠেও সেলফি তুলছে।আমেরিকার এক তরুণ বিশাল আকৃতির এক সাপের সাথে সেলফি তুলতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে।তার নাম ফাসলার।সাপের কামড়ের আহত হয়ে সে এখন সান দিয়াগো হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।ইতোমধ্যে হাসপাতালটিতে তার চিকিৎসার বিল ১ লক্ষ ৫০ হাজার পাউন্ড ছাড়িয়েছে। চলতি মাসের শুরুতে সাপের কামড়ে আহত হন ফাসলার।তাকে এখন চিকিৎসা খরচ বাবদ গুনতে হচ্ছে ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ১৬১ ডলার। ফাসলার বলেন, আমার সমস্ত দেহ কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত করে দিয়েছে।সাপটি আমার শরীর সম্পূর্ণ অবশ করে দিয়েছে।আমার জিহ্বা মনে হয় আমার সাথে নেই। ফাসলার অনেক দিন ধরেই সাপ পুষতেন।তবে সাপের কামড় খাওয়ার পর তিনি পোষা সাপ বনে ছেড়ে দিয়েছেন ।

যে সাত তথ্য এয়ারলাইন্সগুলো আপনাকে জানাতে চায় না।

বিমান যোগাযোগ আধুনিক সভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।বিমান যোগাযোগে শুধু মানুষের সময়ই বাঁচায় না, এটি নিরাপদে ভ্রমণের অন্যতম উপায়ও বটে।তবুও বিমান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু গোপনীয়তা বজায় রাখে।এ লেখায় থাকছে তেমন সাতটি গোপন তথ্য। ১. চলন্ত বিমানে পাইলটরা ঘুমায়। বিমান আকাশে ওড়ানোর কিছুক্ষণ পর তা অটোপাইলটে (স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে দিয়ে) সেট করার পর পাইলটদের আর তেমন কিছুই করার থাকে নাসে সময় অনেক পাইলটকেই ঘুমাতে দেখাতে যায়। ২. অক্সিজেন মাস্ক কি জীবন বাঁচাতে পারে? বিমানে অক্সিজেনের অভাব হলে সে পরিস্থিতি সামলাতে অক্সিজেন মাস্ক সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে।কিন্তু এ অক্সিজেন কতোক্ষণ আপনার জীবন রক্ষা করতে পারবে? অধিকাংশ এয়ারলাইন্সই আপনাকে যে কথা জানাবে না তা হলো, এ অক্সিজেন মাস্কগুলো মাত্র ১৫ মিনিট অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে। ৩. যে কারণে বিমান ওঠানামার সময় আলো কমানো হয় বিমান ভূমি থেকে আকাশে ওড়ার সময় কিংবা নেমে আসার সময় আলো কমিয়ে দেওয়া হয়।এর কারণ কোনো দুর্ঘটনা হলে বা হঠাৎ করে জরুরিভাবে বিমান থেকে নামতে হলে বাইরের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য অভ্যস্ত করা।বাইরে যদি অল্প আলো থাকে তাহলে সে আলোতে বিমান।যাত্রী

২০১৫ থেকেই কার্যকর হয়েছে ফেসবুকের বিপজ্জনক শর্তাবলী।

এক তারিখ থেকে ফেসবুক ব্যাবহার করা মানেই আপনি ফেসবুকের নতুন শর্ত গুলো মেনে নিয়েছেন।এমন একটি নোটিফিকেশন সকল ফেসবুক ব্যবহারকারীই পেয়েছেন।কিন্তু ঠিক মত মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন তো? আসুন দেখি ফেসবুকের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি শর্ত যা আপনারা মেনে নিতে যাচ্ছেন।১ তারিখ থেকে ফেসবুক ব্যবহার করলেই কোথায় আছে এই শর্তাবলী এবং কি আছে এতে? ওই নোটিশে নতুন শর্তগুলোর লিংক দেওয়া আছে।ফেসবুক ব্যবহার করতে হলে সকল শর্তই মানতেই হবে।ফেসবুকের নতুন শর্তগুলো লিপিবদ্ধ হয়েছে ১৫০ পৃষ্ঠায়।এর আগে ফেসবুকে নতুন ফিচার এবং কন্ট্রোল সিস্টেম আনা হয়েছিল।হালনাগাদের ফলে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে এবং ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে।এমনই বলছে ফেসবুক।নতুন শর্তাবলীর 'প্রাইভেসি বেসিকস' পাতায় কীভাবে ফেসবুক ব্যবহারকারী নিজের তথ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে সে বিষয়ে বলা হয়েছে।আর আছে দুটো বিপজ্জনক শর্ত। বিপজ্জনক শর্ত -১ - ফেসবুক আপনার লোকেশন জানবে সবসময়। নতুন শর্ত অনুযায়ী ফেসবুক ব্যবহারকারীর অবস্থান চিহ্নিত করতে পারবে।নতুন নীতিমালার 'লোকেশন ডাটা পলিসি'তে বলা হয়েছে ওয়াইফাই, জিপিএস এবং ব্লু টুথ ডাটা

মঙ্গল গ্রহে বিশাল পাহাড় নিয়ে রহস্যের সমাধান বিজ্ঞানীদের।

নাসার মহাকাশ গবেষণাযান কিউরিওসিটি রোভার মঙ্গল গ্রহের যে অঞ্চলে অবতরণ করেছিল, সেই গেইল জ্বালামুখের মাঝখানেই রয়েছে অনেক উঁচু একটি পাহাড়মঙ্গল গ্রহের ওই স্থানে এত উঁচু পাহাড় রহস্যের সমাধানের জন্য এতদিন বলা যায়, রাতের ঘুমও বাদ দিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরাকিন্তু গেইল জ্বালামুখের একেবারে মাঝখানে মাউন্ট শার্পের প্রায় পাঁচ কিলোমিটার উঁচু পাহাড়টা কীভাবে তৈরি হলো, তার সদুত্তর কিছুতেই পাচ্ছিলেন না বিজ্ঞানীরাসম্প্রতি কিউরিওসিটি রোভারের পাঠানো তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই অবশেষে রহস্যের সমাধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরাপাহাড় সৃষ্টির রহস্যের সমাধানের পাশাপাশি মঙ্গল গ্রহে পানির অস্তিত্বের তত্ত্বগত প্রমাণও পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের ভূপ্রকৃতি নিয়ে একাধিক গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, গেইল জ্বালামুখের ওপর অনেক যুগ আগে একটি বিশাল হ্রদ ছিলআর সেখানে অন্তত এক কোটি বছর ধরে বাতাসের সঙ্গে বালি ও ধুলোর কণা এসে জমা হয়েছেফলে মাউন্ট শার্প আসলে সেই বায়ুতাড়িত ধুলো জমে তৈরি হওয়া পর্বতএই তত্ত্ব আপাত ভাবে মেনে নেওয়ার পাশাপাশি বিজ্ঞানীরা মেনে নিয়েছেন আরও একটি তত্ত্বসেটি হচ্ছে, সৃষ্টির পর প্রথম দুই কোটি বছর ধরে মঙ্গলের যা পরিবেশ ছিল, তার

বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মাছ!

পৃথিবীতে এমন অনেক কিছুই আছে, যা প্রথম দেখলে বা শুনলে রূপকথার গল্পের মতই মনে হবে।সম্প্রতি, সাপের মত দেখতে লম্বায় ৩৬ ফুটের এক প্রাণীকে ক্যামেরাবন্দী করেছে বিবিসি।এ ধরনের প্রাণী কম থাকলেও কিন্তু অবাস্তব নয় দেখতে সাপের মত হলেও এটি আসলে এক ধরনের সামুদ্রিক মাছ।সমুদ্রে বাসকারী হাঁড়যুক্ত মাছের মধ্যে এটিই সবচেয়ে লম্বা।এই মাছটির নাম ওরফিস।এটিকে দেখতে ভয়ঙ্কর লাগলেও বাস্তবে এ প্রজাতির মাছ খুবই নিরীহ। মহাসমুদ্রগুলোতে খুব কমই দেখা যায় এ প্রজাতির মাছ।সমুদ্রের পাঁচ’শ থেকে এক হাজার ফুট গভীরতায় ওর ফিসের বসবাস।১৭৭২ সালে পিটার অ্যাকুয়ানিস নামের এক প্রকৃতিবিদ প্রথম এই মাছটি আবিষ্কার করেন।নামকরণও করেন তিনি। ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া সৈকতে এ ধরনের দুটি ওরফিস মৃত অবস্থায় ভেসে এসেছিল, যা স্থানীয়দের মধ্যে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছিল।

আজব গ্ৰাম।যে গ্রামে কেউ কাপড় পরে না!!

একমাত্র নগ্ন হতে রাজি হলেই সে কিনতে পারবে জমি।অন্যথায় জমিও মিলবে না, মিলবে না বাড়ি-ঘর বা বসবাসের সুযোগ।অবাক হচ্ছেন? যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত স্পিলপ্লাজ নামক গ্রামে এমনই রীতি! কারণও আছে, ওই গ্রামে কেউ কাপড়ই পরে না।তাই সেখানে থাকতে চাইলে তাদের মতো করেই থাকতে হবে আপনাকে। নগ্ন বিচের কথা শোনা গেছে, নগ্ন অবকাশযাপন কেন্দ্রের কথাও অনেকের জানা, কিন্তু নগ্ন গ্রাম! হ্যা, দক্ষিণ আমেরিকায় ঘনজঙ্গলে কিছু আদিবাসী আছে যারা এখনও সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি।তাদের ব্যাপার হলে ভিন্ন কথা ছিল।কিন্তু সভ্যতার পথপ্রদশক বলে যারা নিজেদের দাবি করে সেই যুক্তরাজ্যে এমন গ্রামের কথা শুনলে অনেকেই হয়ত অবাক হবেন। তবে গ্রামবাসী অবশ্য নগ্নতার মধ্যে অসভ্যতার কিছু দেখেন না।আর যেখানে ইউরোপ-আমেরিকার সামনের সারির সভ্য দেশগুলোর শিক্ষিতরা নগ্নতার দাবিতে আন্দোলন করছেন, রাস্তার মধ্যে কাপড় খুলে ব্যানার হাতে টিভি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন সেখানে ওই গ্রামবাসীকে অসভ্য বলার সুযোগই বা কোথায়? তারা তো নিজেদের মতো করে থাকছেন, কারও বাড়া ভাতে ছাই দিচ্ছেন না।এটা ওই গ্রামেরই মানুষের কথা। মোর -৪ নামের একটি টিভি চ্যানেল সেই গ্রামে

জেনে নিন ১৬ টি অবাক করা বিস্ময়কর তথ্য।

এই পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের এমন অনেক বিস্ময়কর তথ্য আছে যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা।এর কোনটি শুনলে হয়তোবা আপনি অবাক হবেন, আবার কোন কোনটি শুনে নিজের অজান্তেই হেঁসে উঠবেন। আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরছি এমনই কিছু বিস্ময়কর তথ্য: ১. একটি জাম্বো জেটে যে পরিমাণ জ্বালানী থাকে, তা দিয়ে একটি সাধারণ গাড়ি চারবার পৃথিবী ঘুরে আসতে পারবে। ২. একজন ব্যক্তি গড়ে প্রতিদিন এক গ্যালনের এক চতুর্থাংশ শ্লেষ্মা গিলে ফেলে। ৩. মহাশূন্যে এমন এক পানির আধার ভাসমান অবস্থায় আছে যা সূর্যের তুলনায় ১ লাখ গুন বড় এবং সেখানে আছে পৃথিবীর সব মহাসাগরে থাকা পানির তুলনায় ১৪০ ট্রিলিয়ন গুন বেশি পানি। ৪. মশা দূর করার ওষুধ আসলে মশা দূর করে না।এটি মশার সেন্সর অকার্যকর করে দেয়।ফলে আপনার অবস্থান শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয় মশা। ৫. মানুষের নিপল থাকে কেন? কারণ Y ক্রোমোজোম প্রবেশ করার আগ পর্যন্ত সবাই নারী থাকে ( X ক্রোমোজোম)। ৬. মানুষের আঙ্গুলের ছাপ যেমন অনন্য, তেমনি কুকুরের নাকও।নাক দিয়ে কুকুর শনাক্ত করা সম্ভব। ৭. প্রশান্ত মহাসাগরে এমন একটি আবর্জনার স্তুপ ঘূর্ণায়মান আছে যার আকার টেক্সাসের সমান। ৮. ইউরেনাস এবং নেপচুনে ডায়মন্ড বৃষ্টি হয়। ৯. একজন পুর

প্রেমে পড়লে মানুষ যেই ১০ টি কাজ করে।

প্রেম স্বর্গীয় অনুভুতি।প্রেম পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ও কিউট অনুভূতি আর এই অনুভুতি পেয়ে আপনি বা আপনারা কি কি কাজ করেন তা আমরা একটু পরেই জানতে পারব।তাছাড়া এই প্রেমের থিম নিয়ে অনেক বই, গান, মুভি বের হয়েছে।চলুন দেখে আসি প্রেমে পড়লে মানুষ কি কাজ করে ১. যখন প্রেমে খারাপ সময় যায় তখন অনেক টিনেজাররা হাতের রগ কাটার চেষ্টা করে।এটা খুবই কমন ব্যাপারে পরিনত হয়েছে।যদিও এমন কাজ করা ঠিক না।অনেকে শুধু মাত্র প্রেমিকাকে ভয় দেখানোর জন্য এই রকম কাজ করে থাকে।মনে রাখবেন, হাতে কিছু গুরুর্তপুর্ন রগ আছে যা একবার কেটে গেলে আপনার অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে ২. প্রেমে পরলে প্রথমে মানুষ যা করে তা হচ্ছে ভুলেও বাবা-মাকে জানতে দেয় না।কারন আপনার বাবা-মা যত ভাল হোক না কেন প্রেমের কথা শুনলে তারা তা ভাল চোখে দেখে না।আর আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবস্থা আরও খারাপ।প্রেমে করার সময় প্রেমিক-প্রেমিকার সাথে ঘর থেকে পালানো তখন খুবই স্বাভাবিক ব্যপার। ৩. প্রেমে পড়লে মানুষের যখন মন খারাপ থাকে তখন আমার মত এফ.এ সুমনের ‘মন মনিয়া’ গান শুনে আর মন ভাল থাকলে আরজিত সিংগের রোমান্টিক গান শুনে। ৪. কিছু কিছু প্রেমিক তাদের প্রেমিকার জন্য নিজে

সন্তানের মাদকাসক্তে দায়ী পিতা-মাতা না পরিবেশ।

এক সিএনজি চালকের বড় ছেলে বাবু "শরীয়তপুর সরকারি" কলেজে পড়ত।তাকে ঘিরেই ওই নিম্ন আয়ের পরিবারটির যত স্বপ্ন।ওরা আমার প্রতিবেশী।ওর বাবাকে দাদু বলে ডাকতাম।কিন্তু কলেজে ভর্তি হবার পর থেকেই বাবু মাদক নিতে শুরু করে।তার বাবা-মা সে খবর রাখতেন না। এক সময় ছেলেটির বাড়ির জিনিসপত্র হারাতে শুরু করে।তবুও ওর বাবা মা ছেলেকে সন্দেহ করেননি।কিন্তু টাকা চুরি করতে গিয়ে বাবা-মার হাতে ধরা পড়ে।এরপরই উনারা বুঝতে পারে তাদের ছেলে মাদকাসক্ত।ছেলেকে মাদক থেকে ফিরিয়ে আনার কোন ব্যবস্থা নেননি তারা।প্রথম প্রথম তারা ভাবেন ছেলে নিশ্চয় ভুল বুঝতে পারবে। ধীরে ধীরে তার লেখাপড়া গোল্লায় গেল।লেখাপড়া একরকম ছেড়েই দিল।পাড়ার খারাপ ছেলেদের সাথে বাবুর যত আড্ডা। মাদক সেবন দিন দিন বাড়তেই থাকে তার। পরিস্থিতি এমন দাঁড়ালো যে প্রতিবেশীদের জিনিসপত্রও চুরি করতে লাগল। তার বিরুদ্ধে প্রায়ই নালিশ করত আশপাশের লোকজন। নালিশে নালিশে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে মামার সাথে গার্মেন্টসকর্মী হিসেবে ঢাকায় পাঠিয়ে দেন দাদু।তার আশা ছেলে কাজে ঢুকলে ভালো হয়ে যাবে।কিন্তু ঢাকাতে এসে কাজ ছেড়ে পালিয়ে যান তিনি।মাদকসেবী বন্ধু জুটতে সময় লাগেনি।একদিন রাজশাহীর বাড়িতে খবর আসে

মেয়েকে হত্যা করে রক্ত পান করলো পিতা

ভারতে হর হামেসাই ঘটে চলেছে কোনো না কোনো আলোচিত ঘটনাএখানে দেব দেবীর দোহাই দিয়ে বেড়ে চলেছে অতিপ্রাকৃত শক্তির উপাসনাএবার এই অতিপ্রাকৃত শক্তির উপাসনা করতে গিয়ে নিজের কন্যাকেই নির্মমভাবে হত্যা করে রক্ত পান করল এক দৈব ধর্মান্ধ পিতা ৩৮ বছর বয়সী গিরজেশ পাল, একমাত্র সন্তান খুশিকে হত্যা করে রক্ত পান করেসে তার নিজের মেয়ের রক্ত পান করার আগে একটি হাতুড়ি দিয়ে তাকে হত্যা করেছিল খুশির অসহায় মা সুনিতা দাবি করেন যে, মেয়েকে আক্রমণ করার পর দুঃখজনকভাবে গিরজেশ তার রক্ত পান করেসুনিতা বলেন, ''তিনি তার বাড়ির শান্তি ও আর্থিক স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য মেয়েকে সবার সামনে তার দেবীর নিকট বলিদান করেন'' তিনি আরও বলেন, ''সকালে আমার মেয়ের লাশের পাশে ধূপ লাঠি এবং ফুল দিয়ে সাজানো হয়'' ভারতের জাগুরা থেকে গ্রামবাসীদের একজন বলেন, ''সবাই মেয়েটির ভয়ার্ত চিৎকার শুনেছে এবং তাকে সাহায্য করার জন্য এসেছিলেন কিন্তু তিনি মেয়েকে শক্ত করে ধরেছিলতার মা তাকে বাঁচাতে চেষ্টা করেছিল কিন্তু তিনি তাকেও খুব জোরে আঘাত করে'' অন্য একজন বলেছেন, বেকার কৃষক অতিপ্রাকৃত (দৈবিক) ধর্মানুষ্ঠানের প্রতি ন

পৃথিবীর ‘নৃশংসতম’ সেলফি!

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অন্যতম ভাইরাল এখন বিশেষজ্ঞরা তো বরাবরই বলে আসছেন স্রেফ মানসিক একটি রোগ এটি তবুও কে শোনে কার কথা সেলফি যেন ভয়ানক ম্যানিয়া ; কিছু মানুষের মাঝেতো মহামারী আকারেই ছড়িয়ে পরেছে কোন সন্দেহ নেই ইতোপূর্বে সেলফি নামক এই ম্যানিয়ার ‘ভয়ানক শিকার ‘ হয়েছেন মৃত/অর্ধমৃত মানুষ, এমনকি বাচার জন্য আপ্রান চেষ্টাকারী অসহায় মানুষ পর্যন্ত চুড়ান্ত বিপদে কাউকে না বাচিয়ে সেলফি তুলে খবরের শিরোনাম একই সাথে নিন্দিত হয়েছেন অনেক সেলফি পাগল মা-বাবার মরদেহের সঙ্গে সেলফি, মৃতদেহ কবর থেকে তুলে তার সঙ্গে সেলফি– এমন আরো কত‘অসুস্থ সেলফিস’দের কাহিনী শুনেছে বিশ্বসেই তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন প্রেমিকাকে খুন করে মৃতদেহের সঙ্গে সেলফি! সেলফি তুলতে গিয়ে ভয়াবহ মৃত্যুর শিকার হয়েছেন এমন ঘটনাও আমাদের জানা সেই তালিকা আরও দীর্ঘ করতে এবার বিকৃতমনা এক সেলফি পাগল প্রেমিকের সেলফি ম্যানিয়ার শিকার হল তার মৃত প্রেমিকা ! প্রেমিকাকে খুন করে তার মৃতদেহের সঙ্গে সেলফি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট এবং খুনের অভিযোগে অবশ্য গ্রেফতারও হয়েছে ঐ যুবক এবার সব সেলফি পাগলামোর ঘটনাকে পেছনে ফেলে বিস্ময়কর এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে চীনের এক যুবক প

মাথার চুল পরার কারন ও প্রতিকার!

চুল পরা হালকা থেকে সম্পূর্ণ টাক অবধি হতে পারে।অনেক কারণে চুল পরতে পারে।বড় অসুখ থেকে সেরে ওঠার পরে চুন পরে যেতে পারে, সার্জারির পরে, মায়েদের সন্তান প্রসব করার পরে কখন কখন এটা হয়।অল্প স্বল্প চুলতো পরেই তবে টাক পরে যাওয়াটা স্বাভাবিক নয়। 1.ঔষধের প্রতিক্রিয়া ঔষধের কারণে হঠাৎ চুল পরে যেতে পারে এবং সারা মাথার চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অসুখ হওয়ার কারণে।শারীরিক অসুস্থতার কারণে চুল পরতে পারে।যেমন থাইরয়েড হলে (হাইপোথাইরয়েডিসম বা হাইপারথাইরয়েডিসম), সেক্স হর্মনের ব্যালান্স নষ্ট হলে বা নিউট্রিশানের অভাবে আইরন, জিঙ্ক, বা/ও টিনের অভাবে।যারা খাবার খুব মেপে বা বেছে খায় বা যে সকল মহিলাদের খুব বেশি রজঃস্রাব হয়। মাথায় ফাংগাল ইনফেকসান হলে।মাথার কোন অংশে টাক পরে যেতে পারে ফাংগাল ইনফেকসান হলে এই কারণেই অনেক সময়ে বাচ্চাদের কোন কোন অংশে চুল পরে যায়। বংশগত টাক পরার ধাত ছেলেদের চুল পরার একটা ধরণ আছে।(প্রথমে মাথার সামনে তার পর মাথার মাঝখান)। এটা বেশির ভাগ পুরুষদের হয় এবং এটা অল্প বয়সেই শুরু হতে পারে।এটা তিনটি কারণে হতে পারে, বংশগত, হর্মনের জন্য বা বয়স বাড়ার ফলে।মহিলাদের চুল পরা সামনে থেকে না হয়ে মাথার মাঝখান থেকে

যে গল্প জানা ও অজানার। পর্ব-১

১ -আপনার আর আমার মধ্যে পার্থক্য কি? সুজন সিগনালে থামা লাল রংয়ের প্রাইভেটকারের দিকে এগিয়ে প্রশ্ন করে।ড্রাইভারের পাসের সিটে বসা রিয়াদ নর্থ সাউথে বিবিএ করছে।রিয়াদ ঘাবড়ে গেলেও চোখেমুখে বিরক্তির চিহ্ন ধরে রাখে পাল্টা প্রশ্ন করে সে। -কি বললেন? -বললাম,আপনার আর আমার মধ্যে পার্থক্যটা কোন জায়গায়? সুজন নির্লিপ্ত ভংগিতে প্রশ্ন করে উত্তরের অপেক্ষায় দাড়িয়ে থাকে। গাড়ির কাচ নামিয়ে রিয়াদ পুরো ঘটনা ইগনোর করলো।ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং,বন্ধুদের সাথে গল্প করার মজার বিষয় পেয়ে যেত।কিন্তু প্রাইভেটকারের বসে শর্টসার্কিট টাইপ পাব্লিক ইগনোর করাই বুদ্ধিমানের কাজ।ফলে ঘটনা দীর্ঘায়িত হয়না।তবে ঐ রাতে রিয়াদ তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে এই অদ্ভুত ঘটনার উপর দীর্ঘ ফোনালাপ করে।যা তাদের রুটিনিক কথাবার্তার একঘেয়েমী কাটায়। সুজন জগন্নাথে বাংলায় অনার্স করছে।শ্যামপুর এক মেসে উঠেছে দুই সপ্তাহ হয়েছে।মেসের বড়ভাই জুরাইন রেলগেটের বাজার চিনিয়ে দিয়েছিলো।তারপরও বাজারের ডেট আসলে সুজন ওলিগলির একটা গলি ভূল করে ফেলে।লোকজনকে জিজ্ঞেস করে দেখে বাজার থেকে বেশ দূরে চলে এসেছে বিরক্তি নিয়ে রেলে লাইনের পার ধরে বাজারের দিকে হাটা

যে গল্প জানা ও অজানার পর্ব - ২

......চুরির ঘটনা অবশ্য সত্যিই ঘটছে।বুয়া এখানে আসার আগেও স্বামীর সাথে ঝগড়া হয়েছে।দুজনেই চেষ্টা করেছে একে অপরের ঘাড়ে দোষ চাপানোর ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নেহাত কম নয়।রান্না করতে দাড়িয়ে বুয়ার চোখে দমকে দমকে পানির চাপ সৃষ্টি হয়।দু-এক ফোটা সফলতা পেয়ে চোখের বাইরে অবস্থান নিতে সক্ষম হলে ট্যাপের পানি দিয়ে লবণের তিক্ততাকে পরাজিত করে দেয়। চুরিটা করেছে তিন জনের একটা দল।তিনজনের মধ্যে কাউসার দলনেতা গোছের।সে বিয়ে করেছে বছর ঘুরে গেছে।তবে স্ত্রীকে ঢাকায় নিয়ে এসেছে মাস দুয়েক হয়।রিতা কাউসারের চুরির ব্যাপারে জানতোনা।ঢাকায় এসে জানতে পেরে কয়েকদিন কান্নাকাটি করেছে খুব।ডাল বাঘার দেয়ার কাটার পিটুনি খেয়ে চুপ মেরে গেছে। বিয়ের আগে রিতার কাদেরের সাথে সম্পর্ক ছিলো।তিন বছরের প্রেম।জানা জানি হলে মেয়েকে বিয়ে দেয়ার চেষ্টায় নেমে পড়েছিলো রিতার বাবা।ফলে কাউসারের বিয়ের প্রস্তাব আসলে মত দিতে দেরি করেনি।বাড়িঘরের হটাৎ ভাল উন্নতি করেছেলো কাউসার।লোহার ফ্যাক্টরিতে চাকরি করে এইসব করেছে বলে গ্রামে প্রচলিত।রিতাও প্রতিরোধের সাহস পায়নি।ফলে বিয়ে সম্পন্ন হয়ে যায়। জীবন সম্পর্কে জ্ঞানহীন পাতলা হৃদয় একটু খোচা

কিডনি সুস্থ রাখতে কার্যকরী যেসব খাবার।

আমাদের দেহের সুস্থতায় কিডনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।কিডনি আমাদের দেহের বর্জ্য পদার্থ এবং দেহের বাড়তি পানি নিষ্কাশনে সাহায্য করে আমাদের দেহকে রাখে ক্ষতিকর টক্সিন মুক্ত।তাই কিডনির সুস্থতা আমাদের নিজেদের সুস্থ থাকার জন্য অত্যন্ত জরুরী। কিডনির সমস্যায় ভুগে প্রতিবছর অনেক মানুষ মারা যান।আমরা নিজের অজান্তে আমাদের বাজে খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ক্ষতি করে যাচ্ছি আমাদের সুস্থতার কাজে নিয়োজিত এই অঙ্গটিকে।স্বাদের দিকে লক্ষ্য রাখতে গিয়ে আমরা খাচ্ছি আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর অনেক খাবার।যা অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পাশাপাশি ক্ষতি করে চলেছে কিডনিরও।সুতরাং নিজের ভালোর জন্য আমাদের একটু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।জানা প্রয়োজন কোন কোন খাদ্য কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখা প্রয়োজন। >>বাঁধাকপি<< বাঁধাকপিতে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি৬, ফলিক অ্যাসিড এবং ফাইবার যা কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করে।এতে পটাশিয়ামের মাত্রা অনেক কম থাকে বলে কিডনির যে কোন রোগ প্রতিরোধের কাজে সহায়তা করে।এছাড়া কিডনি সহ দেহের অন্যান্য অংশের ক্যান্সার সেল দমনে বাঁধাকপি বেশ কার্যকরী। >>ফু

পুরুষের বীর্যের মান উন্নত করে যে খাবারগুলো।

গবেষনায় দেখা যায়, পুরুষ বন্ধ্যাত্বের মধ্যে ৯০ শতাংশ দায়ী অনুন্নত বীর্য বা স্বল্প পরিমান বীর্যআর প্রতি ২৫ জন একজন পুরুষ এর শিকার হনবাইরের খাবার, বিশ্রামের অভাব, খাবারের ভেজাল, ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি নানান কারণে পুরুষের স্পার্মের গুনাগুণ কমে গেছে অনেকটাইতাই আগের তুলনায় পুরুষের বন্ধ্যাত্বের হারও বাড়ছেকোমল পানীয়ের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তিও স্পার্মের গুনাগুণ নষ্ট হওয়ার অন্যতম একটি কারণস্পার্মের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে এবং এর গুনাগুণ বাড়িয়ে তুলতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সচেতনতাআসুন দেখে নেয়া যাক স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ায় এমন ৬টি খাবারের তালিকা ডার্ক চকোলেট চকোলেট ভালোবাসেন? তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো ডার্ক চকোলেট স্পার্মের পরিমাণ বাড়ায় এবং গুনাগুণ বৃদ্ধি করেডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা যৌন উদ্দিপনা বৃদ্ধি করতে ভুমিকা রাখেএছাড়াও ডার্ক চকোলেটে আছেL-Arginine HCL ও অ্যামিনো এসিডএই উপাদানগুলো স্পার্মের সংখ্যা এবং পরিমাণ বৃদ্ধি করেগবেষণায় দেখা গেছে যে যে সব পুরুষ নিয়মিত অল্প করে হলেও ডার্ক চকোলেট খায় তাদের যৌন ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় বেশি কলা কলা স্পার্মের পরিমাণ

কিছু কিছু মেয়েদের দেখে খুব আফসোস হয়।

বাস্তবতা – ১ তারা একটি ছেলেকে সহজেই disgusting কথাটা বলে ফেলে ! কারণ ছেলেটি খুব সহজ সরল ভাবে তাকে বলে ফেলেছিলো I Love U ! ছেলেটির নিরবে কাঁদে, মেয়েটি সেটা বোঝে না, বোঝার চেষ্টাও করে না ! কারণ ছেলেটি তো আর তার যোগ্য না !! সে তো handsonme না ! তার নেই সেই সামর্থ্য যে মেয়েটিকে একটি নামি-দামী রেস্টুরেন্ট এ নিয়ে গিয়ে,হাতে বড় একটি গোলাপের তোড়া দিয়ে বলবে I love U ! মেয়েটি ভাবে সে যদি এই ছেলেটার সাথে রিলেশান করে তাহলে বান্ধবীদের কিভাবে বলবে এই সহজ সরল ছেলেটি তার জীবনের সবকিছু ?? এটা তো তার মানসম্মানের দারুন ক্ষতি করবে !!! তার বান্ধবীরা তাকে বলবে,”কিরে এই বলদটা তোর Boy friend ??” মেয়েটি তো আর বলতে পারবে না তার boy friend ড্যাশিং !! চোখে সান গ্লাস পড়ে তো তাকে বাইক এ করে ঘুরতে নিয়ে যেতে পারবে না এই বলদ ছেলেটা !!! কিন্তু ছেলেটি তাকে সত্যি অনেক ভালোবাসত ! বাস্তবতা -২ তাই মেয়েটা খুজে বের করে ঠিক তার মনের মত একজনকে ! যে খুবি ড্যাশিং ! দেখতে Twilight মুভির এডওয়ার্ড এর মতো !!! কিন্তু কি জানেন ??? সেই ড্যাশিং ছেলেটা যখন মেয়েটাকে ধীরে ধীরে Disgusting মনে করতে শুরু করবে তখন মেয়েটির কেমন অনুভুতি হবে ??? স

লম্বা হতে সাহায্য করে ৭ টি অসাধারণ খাবার

একটা নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত মানবদেহের বৃদ্ধি ঘটে, বাড়ে আমাদের উচ্চতা।কতখানি লম্বা হবে দেহ, সেটা অনেকটাই জেনেটিক।তবে এই সাথে অবশ্যই ব্যাপারটা নির্ভর করে খাওয়া দাওয়ার ওপর।পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক বৃদ্ধি ঘটে না দেহের।আবার এমন কিছু খাবার আছে, যারা দেহের বৃদ্ধির এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।আসুন, আজ জেনে নেই এমন কিছু অসাধারণ খাবারের নাম, খাদ্য তালিকায় যারা স্থান পেলে বাড়বে দেহের উচ্চতা ১. আপেল : আপেলে থাকা ফাইবার এবং পানি বাচ্চাদের লম্বা হতে সাহায্য করে থাকে।তাই প্রতিদিন খাবারের আধা ঘন্টা আগে একটি করে আপেল খেতে দিন এতে করে 2 ফাইবারটি লম্বা হতে সাহায্য করে থাকবে। ২. আভাকাডো : দুপুরে খাবার সময়ে অর্ধেকটা আভাকাডো দেহে বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে।এতে করে লম্বা হতে সহায়তা করে থাকে ৩. স্যুপ : স্যুপ স্বাস্থ্য উপযোগী একটি খাবার।এতে ক্যালরি রয়েছে যা ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয়।ফলে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের ফলে কোষ বৃদ্ধি করে লম্বা করে তোলে। ৪. মটরশুটি, ছোলা, মসূর : এই ধরনের খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ভিটামিন বি এবং আয়রন রয়েছে যেগুলো শরীরের কোষ বুদ্ধিতে স

মেয়েরা ভালোবাসার কথা মুখে না বললেও যে ৮টি সংকেত দেয়!

আপনি তো হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রেমে।কিন্তু, আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন, সে সাহস নেই।দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে যান।পেন্ডুলামের মতো দোদুল্যমান মনে টানাপোড়েন।মেয়েটিও কি ভালোবাসে? সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? পড়াশোনায় মন বসছে না।খালি উচাটন।ক্লাসে লেকচার শোনায় মন নেইকী করবেন? করণীয় কী? বলেই ফেলবেন, আই লাভ ইউ? তা না হয় বলবেন।কিন্তু, বুঝবেন কী করে, তারও দুর্বলতা আছে? আসলে মেয়েরা ভালোবাসার কথা কখনো মুখে বলে না।তবে ভালোবাসার আগে মেয়েরা তার পছন্দের মানুষটিকে অনন্ত ৮ টি ইঙ্গিতের মাধ্যেমে বুঝানোর চেষ্ট করে যে সেও আপনাকে ভালবাসে। ১. সেজেগুজে কফিশপে ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি খেতে যাবেন।মেয়েটিও রাজি।দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে।একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতন ভাবেই সাজগোজ করে আসে। ২. চুল নিয়ে খেলা নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে।আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে।চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরী ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না।নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারে

মেয়েরা ভালোবাসার কথা মুখে না বললেও যে ৮টি সংকেত দেয়!

আপনি তো হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রেমে।কিন্তু, আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন, সে সাহস নেই।দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে যান।পেন্ডুলামের মতো দোদুল্যমান মনে টানাপোড়েন।মেয়েটিও কি ভালোবাসে? সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? পড়াশোনায় মন বসছে না।খালি উচাটন।ক্লাসে লেকচার শোনায় মন নেইকী করবেন? করণীয় কী? বলেই ফেলবেন, আই লাভ ইউ? তা না হয় বলবেন।কিন্তু, বুঝবেন কী করে, তারও দুর্বলতা আছে? আসলে মেয়েরা ভালোবাসার কথা কখনো মুখে বলে না।তবে ভালোবাসার আগে মেয়েরা তার পছন্দের মানুষটিকে অনন্ত ৮ টি ইঙ্গিতের মাধ্যেমে বুঝানোর চেষ্ট করে যে সেও আপনাকে ভালবাসে। ১. সেজেগুজে কফিশপে ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি খেতে যাবেন।মেয়েটিও রাজি।দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে।একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতন ভাবেই সাজগোজ করে আসে। ২. চুল নিয়ে খেলা নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে।আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে।চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরী ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না।নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারে

টাইট পোশাক পরার অপরাধে বোনকে পিটিয়ে হত্যা !

মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে ভালো রেজাল্ট করেই বোনটি মাত্র কলেজে পা রাখলেন।টাইট পোশাক ছিল তার বেশ পছন্দের, তাই তেমন পোশাক পরেই কলেজে যেত বোনটি।কিন্তু বড় ভাইয়ের টাইট পোশাক এ ছিলো ঘোর আপত্তি।এ নিয়ে বোনকে অনেক বার সতর্ক করেছিলেন।বারন করেছে এই পোশাক পরতে।বোন কথা শোনেনি বলেই রাগের মাথায় বোনকে পিটিয়েই মেরে ফেলল ভাই।ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মহারাষ্ট্রের কোলাপুরে জানা যায়, কোলাপুরের অষ্টাদশী ওই কলেজ ছাত্রীর নাম ঐশ্বর্য লাড়।খুব ভালো নম্বর পেয়েই কলেজে ভর্তি হয়েছিল সে।তার কলেজে যাওয়ার টাইট পোশাক নিয়ে কয়েক দিন ধরেই অশান্তি চলছিল তার বড় ভাই ওমকারের সঙ্গে।ওমকারের বিষয়টি সহ্যই হচ্ছিল না।মঙ্গলবার রাতে পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করে। নিহত ঐশ্বর্যর মা জানান, ‘ওই দিন রাতে অনেকক্ষণ ধরেই ঐশ্বর্যর সঙ্গে ঝগড়া করছিল ওমকার।হঠাৎ একটা চিৎকারের আওয়াজে ছুটে গিয়ে দেখি, ঘরের দরজা বন্ধ ভেতর থেকে।দরজা ধাক্কা দিতে ওমকার বেরিয়ে আসে।ঘরে ঢুকে দেখি, ঐশ্বর্য মেঝেতে পড়ে আছে।হাসপাতালে নিয়ে যাই।ডাক্তাররা জানান, আমার মেয়ে বেঁচে নেই’। ওমকারকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।বোনকে খুনের কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে সে।

এক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের ছয়টি হক

(১) তুমি যখন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে, তাকে সালাম দেবে (২) সে যখন তোমাকে নিমন্ত্রণ করবে তা গ্রহণ করবে (৩) সে যখন তোমার মঙ্গল কামনা করবে, তুমিও তার মঙ্গল কামনা করবে (৪) যখন সে হাঁচি দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলবে, তখন তুমি ইয়ারহামুকাল্লাহ (আল্লাহ তোমার প্রতি রহমত করুন) বলবে (৫) যখন সে অসুস্থ হবে তাকে, দেখতে যাবে (৬) এবং যখন সে মারা যাবে, তখন তার জানাযায় অংশগ্রহণ করবে’

ফেইসবুক ব্যাবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টিপস

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ৮০ শতাংশ মানুষই বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক ব্যবহার করে।মতামত, ব্যক্তিগত তথ্য, পরামর্শ-নির্দেশনাসহ যাবতীয় যোগাযোগের অন্যতম প্লাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ভার্চুয়াল দুনিয়া।যারা এই সাইটে যথেষ্ট তৎপর নন তাদেরও অন্তত একটি করে অ্যাকাউন্ট আছে। হাজারো ব্যস্ততার মধ্যে ফেসবুকের সাথে সংযুক্ত থাকেন ব্যবহারকারীরা।কম্পিউটার, মোবাইল, আইপেডসহ বহু ডিভাইস দিয়ে স্ট্যাটাস আপডেট, ম্যাসেজিং, নোটিফিকেশন চেক করতে সার্বক্ষণিক লগইন থাকেন অনেকে।ব্যক্তিগত নয়, এমন ডিভাইস যেমন, অফিসে, বন্ধুর ল্যাপটপে বা কোথাও বেড়াতে গেলে হোটেলের ডেক্সটপ পিসিতে ফেইসবুক ব্যবহারের পর ভুলে লগআউট করা হয় না।তখনই পড়তে হয় নানা ধরণের বিপাকে।এতে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন বেহাত হতে পারে, তেমনি কেউ একাউন্ট চালু থাকার সুযোগ নিয়ে বেআইনী কর্মকাণ্ড চালাতে পারে। এ অবস্থায় খুব সহজেই দূরে বসে একাউন্টটি লগআউট করা সম্ভব।সহজ উপায় হলো, ফেসবুকে লগইন করে সেটিং অপশনে গিয়ে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার সময়, ‘Log me out of other devices’ এ ক্লিক করে submit করলেই সমস্যা সমাধান এবং আপনি যদি ফেসবুকের পাসওয়ার্ড অপরিবর্তিত রেখে অন্য ডিভা

অসাধারণ একটি শিক্ষামূলক গল্প

একদা এক বিরাটাকার জাহাজে যান্ত্রিক গোলযোগ পরিলক্ষিত হয়।জাহাজ মেরামতের অভিপ্রায়ে মালিকের চেষ্টায় কোন ত্রুটি দৃষ্টিগোচর হয়নি।আজ এক জনকে, কাল অন্য জনকে, পরশু আরেকজনকে দিয়ে চেষ্টা চালিয়েই যাইতেছিল।কিন্তু কাহারো পক্ষেই এই জাহাজটিকে মেরামত করা সম্ভব হইতেছিল না।দেশ বিদেশের বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা আপ্রাণ চেষ্টা করিয়াও যখন কোন কুল কিনারা করিতে পারিতেছিল না তখন এক বৃদ্ধ লোকের ডাক পরিল।কারণ বৃদ্ধার যৌবনকালে এমন একটি সমস্যার সমাধান করিয়াছিল বলিয়া জনশ্রুত আছে। বয়োবৃদ্ধ ভদ্রলোক বিশাল এক যন্ত্রপাতির বাক্স লইয়া হাজির হইয়া দ্রুতই কাজে নামিয়া পরিল।সে ইঞ্জিনের শুরু হইতে শেষ পর্যন্ত খুবই সতর্কতার সহিত পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পরখ করিয়া দেখিল।জাহাজের মালিক বৃদ্ধার সহিত সর্বক্ষণ লাগিয়া থাকিল এবং বোঝার চেষ্টা করিল বৃদ্ধা কিভাবে জাহাজ মেরামত করিবে পরিদর্শন শেষ করিয়া বৃদ্ধলোকটি তাহার বিশাল যন্ত্রপাতির বহর হইতে একটি ছোট্ট হাতুড়ি বাহির করিয়া ধীরে সুস্থে এঞ্জিনের নির্দিষ্ট একটি জায়গায় হাতুড়ি দিয়া কয়েকটা আঘাত প্রদান করিল।সঙ্গে সঙ্গেই ইঞ্জিনটি সচল হইয়া উঠিল।কর্মসম্পাদনে বৃদ্ধা সাবধানে তাহার হাতুড়ি ব্যাগে রাখিল। জাহাজ সারাই স

ফেইসবুকের অজানা কিছু তথ্য

ফেসবুক ! ফেসবুক ! ফেসবুক ! ফেসবুক এমন এক বড় প্রতিষ্ঠান, এমন এক আশ্চর্যজনক ওয়েব সাইট, অনেকের কাছে আবার তাঁর জীবনেরও অংশ! এর রয়েছে অনেক মজার এবং বিস্ময়কর তথ্য।আপনাদের সাথে আজ ফেসবুকের কিছু তথ্য সংকলন করে লিখলাম।চলুন জেনে নেই প্রাণের প্রিয় ফেসবুকের সেই অবাক করা কিছু তথ্যঃ ফেসবুক সম্পর্কে কিছু বিস্ময়কর তথ্য আপনি জানেন কি? বলুন তো, ফেসবুকের রং নীল কেন? কারণ, মার্ক জাকারবার্গ আংশিক বর্ণান্ধ।নীল রংটাই তিনি সবচেয়ে ভালো দেখতে পান।সবুজ, লাল– এসব রঙের পার্থক্য তিনি ধরতে পারেন না। ২০০৬ সালে ক্রিস পুটনাম নামের এক ব্যক্তি ফেসবুক হ্যাক করেছিলেন।ফলাফল? পরদিন সকালেই তিনি ফেসবুকের প্রধান কার্যালয়ে চাকুরী পেয়েছিলেন। ফেসবুকের নাম যখন শুরুতে ‘দ্য ফেসবুক’ ছিল, নামের পাশেই একজন মানুষের অস্পষ্ট ছবি চোখে পড়ত।ছবিটি বিখ্যাত অভিনেতা-পরিচালক আল পাচিনোর। ফেসবুকের ইউআরএলের শেষে /4 লিখলেই আপনি পৌঁছে যাবেন মার্ক জাকারবার্গের প্রোফাইলে।লিঙ্কঃ www.facebook.com/4 ফেসবুকে ভাষা নির্বাচনের ক্ষেত্রে আপনি চাইলে জলদস্যুদের ভাষাও সিলেক্ট করতে পারেন! ভাষা নির্বাচনের সময় সে ক্ষেত্রে আপনাকে English (Pirate) সিলেক্ট করত

অনুপ্রেরণামূলক একটি অসাধারণ গল্প

একটি ছোট ছেলে অনাথ আশ্রমে বেড়ে উঠছিলো।তার স্বপ্ন ছিলো সে একদিন পাখির মতো উড়তে পারবে সে বুঝতে পারতো না যে কেন সে উড়তে পারে নাচিড়িয়াখানায় তার চেয়ে বড় বড় পাখিদেরকেও সে খাঁচার ভেতর উড়তে দেখেছে সে মনে মনে ভাবতো আমি কেন পারি না? আমার কি তাহলে কোনো সমস্যা আছে? আরেকটি ছোট ছেলে ছিলো,যে পায়ের সমস্যার জন্যে ঠিক মতো হাঁটতে পারতো নাসে স্বপ্ন দেখতো তার বয়সের অন্য ছেলে- মেয়েদের মতো সে হাটতে পারছে দৌড়ে বেড়াচ্ছেসে ভাবতো,আমি কেন ওদের মতো নই? একদিন সেই অনাথ ছেলেটি,যে পাখি হতে চাইতো,সে হাঁটতে হাঁটতে সমুদ্র সৈকতে এসে পড়লো সেখানে সে দেখলো যে পঙ্গু ছেলেটি বালিতে বসে খেলছে বালি দিয়ে বাড়ি-ঘর বানাচ্ছে পাখি বানাচ্ছে তাকে পাখি বানাতে দেখে সে তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, -তুমিও কি পাখির মত আকাশে উড়ার স্বপ্ন দেখো? -নাকিন্তু আমি আর সবার মতো হাঁটতে পারার স্বপ্ন দেখি, দৌড়ে গিয়ে বাবার কোলে ওঠার স্বপ্ন দেখি তার কথা শুনে ছেলেটি খুব কষ্ট পেল সে বললো, -আমরা কি বন্ধু হতে পারি? -অবশ্যই আমরা বন্ধু হতে পারি এরপর তারা দুইজন মিলে প্রায় ঘন্টাখানেক খেললো তারা মাটির প্রাসাদ বানালো, পাখি বানালো,দুজনমিলে অদ্ভুত অদ্ভুত শব্দ করলোএক সময়